শিরোনাম
ঢাকা অফিস : | ০৮:১৪ পিএম, ২০২০-১১-১৮
করোনাভাইরাস মহামারির সময়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতষ্ঠানগুলো (এমপিওভুক্ত ও এমপিওবিহীন স্কুল-কলেজ) শুধু নির্ধারিত টিউশন ফি আদায় করতে পারবে। এর বাইরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো অ্যাসাইনমেন্ট, টিফিন, পুনঃভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন ও উন্নয়ন বাবদ কোনো ফি আদায় করতে পারবে না। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
এতে বলা হয়েছে, টিউশন ফি বাদে অন্য ফি আদায় করা হয়ে থাকলে, তা ফেরত দিতে হবে অথবা টিউশন ফির সঙ্গে তা সমন্বয় করতে হবে। একইভাবে অন্য কোনো ফি যদি ব্যয় না হয়ে থাকে, তাহলে সেটিও ফেরত দিতে হবে অথবা টিউশন ফির সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
মাউশির বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, যদি কোনো অভিভাবক চরম আর্থিক সংকটে পড়েন, তাহলে তার সন্তানের টিউশন ফির বিষয়টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ বিশেষ বিবেচনায় নেবে। আর কোনো শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন যেন কোনো কারণে ব্যাহত না হয়, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে যতœশীল হতে হবে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় আগের মতো সব ধরনের যৌক্তিক ফি আদায় করা যাবে।
করোনার কারণে গত ১৮ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি চলছে। চলমান এ ছুটি আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। স্কুল-কলেজ বন্ধের এ সময়ে অভিভাবকরা শিক্ষা ফি কমানোর দাবি করে আসছেন।কিন্তু অভিভাবকদের অভিযোগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সে অনুরোধ রাখছে না।
মাউশির বিজ্ঞপ্তিতেও বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি নিয়ে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অভিভাবকদের মতভিন্নতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। কিছু অভিভাবক বলছেন, একদিকে স্কুল বন্ধ ছিল আর অন্যদিকে করোনার সময় তারা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। অতএব তাদের পক্ষে টিউশন ফি দেওয়া সম্ভব নয়। অন্যদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, তারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অব্যাহত রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও স্কুল রক্ষণাবেক্ষণ খাতে প্রতি মাসে তাদের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতেই হয়। এ অবস্থায় অভিভাবকদের অসুবিধার কথা ভাবতে হবে, অন্যদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যেন বন্ধ বা অকার্যকর হয়ে না যায় কিংবা বেতন না পেয়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের জীবন যেন সংকটে পড়ে, সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।
মাউশির বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০২১ সালের শুরুতেও যদি করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হয়, তাহলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এমন কোনো ফি, যেমন টিফিন, পুনঃভর্তি, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, ম্যাগাজিন, উন্নয়ন ফি নেবে না, যা ওই নির্দিষ্ট খাতে শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয় করতে পারবে না।
ঢাকা অফিস : : অর্থ পাচার রোধ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তদারক-নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের আভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা বি...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস : : ভারত সরকারের উপহার দেয়া ২০ লাখ ডোজ করোনার টিকা এলো বাংলাদেশে। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) বেলা ১১টা ...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : সবার সহযোগিতায় ৬০ পৌরসভায় শান্তিপূর্ণ ভোট সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে সার্বিক পরিস্থিতি অত্যন...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : জাতীয় সংসদের চলতি বছরের প্রথম অধিবেশন অর্থাৎ শীতকালীন অধিবেশন শুরু হচ্ছে আগামী সোমবার (১৮ ...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস : : রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই কক্সবাজার পর্যন্ত রেলল...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস : : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সরকার প্রধান শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি প্রধানমন্ত্রী হয়ে বলেছিলাম, দেশের মানুষের ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2021 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited