শিরোনাম
কক্সবাজার প্রতিনিধি: | ০৬:০৬ পিএম, ২০২২-০৯-১৭
মিয়ানমারের ছোড়া মর্টারশেল নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের কোনারপাড়া এলাকার সীমান্তে এসে পড়ে শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর)। এতে একজন নিহত ও পাঁচজন আহত হন।
ঘটনার রেশ ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই আজ শনিবারও (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে আবারও গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। ফলে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক আরও বেড়ে গেছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন না। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। তুমব্রু কোনারপাড়ার বাসিন্দা নুর হাসিনা জানান, তার বাড়িতে শুক্রবার রাতে এসে পড়ে একটি মর্টারশেল। কিন্তু সেটি বিস্ফোরিত হয়নি। তবে তার বাড়ির কিছু দূরে আরও একটি মর্টারশেল পড়ে বিস্ফোরিত হয়। এতে আতঙ্কে তার পুরো পরিবার এখন আশ্রয় নিয়েছে তুমব্রু মাঝেরপাড়ায়।
ঘুমধুম ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আনোয়ার হোসেন জানান, গতকাল মর্টারশেল ও ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতের পর স্থানীয়রা চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। ভয়ে সীমান্ত লাগোয়া জুমক্ষেতে ফসল আনতে যেতে পারছেন না তারা। এর মধ্যে আজ সকাল থেকে আবারও সীমান্তের ওপারে কয়েকবার গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে অনেকে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে চলে যাচ্ছেন।
শুক্রবার রাত ৮টার দিকে মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টারশেল এসে পড়ে সীমান্তের নো-ম্যান্সল্যান্ডে। নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড কোনারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সেটি বিস্ফোরণে সীমান্ত এলাকায় বসবাসরত মো. ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে আরও পাঁচ জন। এর আগে শুক্রবার বিকালে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে আহত হন উইনু থোয়াইং তঞ্চঙ্গ্যা (২২) নামে এক তরুণ। বিস্ফোরণে তার বাঁ পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
এই পরিস্থিতির কারণে ঘুমধুমের এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালংয়ে নেওয়া হয়। বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি জানান, বর্তমানে সীমান্তের পরিস্থিতি ভালো না। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ গোলোযোগের কারণে ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা যাতে আতঙ্কিত না হয়, সে বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে প্রশাসন নজরদারি করছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে মোট এক হাজার ৩৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৩৭ জন নগরীর বাসিন্দা। আর বিভিন্ন উপজেলায় মৃত্যু হয়েছে ৬৩০ জনের। ২০২০ সালের ৩ এপ্রিল চট্টগ্রামে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ৯ এপ্রিল ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রথম কোনো ব্যক্তি মারা যান।
স্টাফ রিপোর্টার : : নতুন করে কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে না। সলিমপুরে পাহাড় ব্যবস্থাপনার জন্য, কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খ...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : : হানিফ পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুটি সিএনজি অটোরিকশা, মিনিবাস ও মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : : বিজয়া দশমীর আনুষ্ঠানিকতা শেষে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে প্রতিমা বিসর্জন শুরু হয়েছে। ব...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের জীবাণু পাওয়া গেছে। শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ১...বিস্তারিত
খবর বিজ্ঞপ্তি : চট্টগ্রাম নগরীর আসকার দীঘির পাড়ে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর ৩৮৮তম শাখার উদ্বোধন করা হয়ে...বিস্তারিত
খবর বিজ্ঞপ্তি : বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল (অনার্স-মাস্টার্স) মাদ্রাসার ৪০তম বার্ষিক সভা ও নির্বাচিত বেসরকারী মাদ্রা...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited