শিরোনাম
বান্দরবান প্রতিনিধি : | ০২:১৭ পিএম, ২০২১-১১-১৬
বান্দরবান পার্বত্য জেলায় সেনাবাহিনী ও চা বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে সম্প্রীতি লীফ কালেকশন সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। ১৬ ই নভেম্বর (মঙ্গলবার) সকাল ১১ টায় বান্দরবান পার্বত্য জেলায় ক্ষুদ্রাতন চা চাষীদের কাচা চা পাতা সংগ্রহের সুবিধার্তে লীফ কালেকশন সেন্টার এর শুভ উদ্ভোধন করা হয়। লীফ কালেকশন সেন্টার এর শুভ উদ্ভোধন করেন মেজর জেনারেল মোঃ সাইফুল আবেদীন বিএসপি, এসজিপি, এনডিসি, পিএসসি, জিওসি ২৪ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার চট্টগ্রাম এরিয়া। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ আশরাফুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি এবং বান্দরবান সেনা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ জিয়াউল হক, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, সেনা জোন কমান্ডার লেঃ কর্ণেল আখতার উস সামাদ রাফি, বিএসপি, পিএসসি, বাংলাদেশ চা বোর্ড বান্দরবান এর প্রকল্প পরিচালক জনাব সুমন সিকদার সহ অন্যান্য সেনা বাহিনী ও চা বোর্ডের কর্মকর্তাগণ এবং স্থানীয় চা চাষীবৃন্দ। প্রসঙ্গতঃ বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন জিওবি ও চা বোর্ডের নিজস্ব অর্থায়নে "এক্সটেনশন অব স্মল হোল্ডিং টি কালেকশন ইন সিএইচটি" শীর্ষক প্রকল্প বান্দরবান জেলার ৩ টি উপজেলায় (সদর, রোয়াংছড়ি, রুমা) বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় ৩২১ একর জায়গায় চা চাষ করা হয়। বর্তমানে যে উৎপাদন হচ্ছে তাতে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রতিবছর ২ লক্ষ কেজি চা উৎপাদিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। ক্ষুদ্রায়তন চা চাষীগণ তাদের উত্তোলনকৃত চা পাতা কারখানায় পৌছানোর আগে একটি লীফ কালেকশন সেন্টার স্থাপনের জন্য চা বোর্ডকে অনুরোধ করেন। বিষয়টি জিওসি ২৪ পদাতিক ডিভিশনকে জানানো হলে, সম্মানিত জিওসি চা চাষীদের জন্য সেনাবাহিনীর অর্থায়নে এবং চা বোর্ডের সহযোগীতায় একটি লীফ কালেকশন সেন্টার স্থাপন করার পরিকল্পনা করেন। স্থানীয় চা চাষীদের ভাষ্যমতে, এই লীফ কালেকশন সেন্টার স্থাপন করায় চায়ের গুনগত মান ঠিক থাকবে, পরিবহন খরচ কমবে, সঠিক সময়ে সকল চাষী একত্রে কারখানায় চা পৌঁছাতে পারবে। তাই তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতঙ্গতা প্রকাশ করেন। লীভ কালেকশন সেন্টার উদ্ভোধনের সময় প্রধান অতিথি মেজর জেনারেল মোঃ সাইফুল আবেদিন, বিএসপি, এসজিপি, এনডিসি, পিএসসি বলেন, এই লীফ কালেকশন সেন্টার ক্ষুদ্র চা চাষীদের দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। আশা করি, "সম্প্রীতি লীফ কালেকশন সেন্টার" স্থাপনের মাধ্যমে এই এলাকার চা চাষীগণ কাচা চা পাতা সংরক্ষণের অসুবিধা থেকে পরিত্রাণ পাবেন এবং উপকৃত হবেন। চা পাতা সঠিক সংরক্ষণ করা হলে চা পাতার গুনগত মান অক্ষুণ্ণ থাকবে এবং কারখানায় ভাল মানের চা উৎপাদন হবে বলে আমি আশা করি। আপনাদের পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের পাশাপাশি পার্বত্য অঞ্চলের চা চাষকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন। পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করতে সেনাবাহিনী আপনাদের পাশে সব সময় আছে এবং থাকবে।
কক্সবাজার প্রতিনিধি: : কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাজেদ সওয়ার জুয়েল রানা (২০) নামে এক মাদক কারবারিকে আট...বিস্তারিত
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : : পাহাড়ে অপহরণ, চাঁদাবাজিসহ সশস্ত্র তৎপরতায় লিপ্ত আঞ্চলিকদল জেএসএস এর সক্রিয় এক সন্ত্রাসীকে আটক কর...বিস্তারিত
কক্সবাজার প্রতিনিধি: : টেকনাফে বঙ্গোপসাগরে রোহিঙ্গাবাহী মালয়েশিয়াগামী ট্রলারডুবির ঘটনায় রোহিঙ্গাসহ ২৪ জনকে আসামি করে ...বিস্তারিত
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : : ভারী বর্ষণের ফলে রাঙামাটির সাজেকে সড়কের উপর পাহাড় ধ্বস হয়ে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে করে কয়েক...বিস্তারিত
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : : খাগড়াছড়িতে সাফ জয়ী তিন ফুটবল খেলোয়াড়সহ চারজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সক...বিস্তারিত
বান্দরবান প্রতিনিধি : : বান্দরবানের লামা উপজেলায় এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited