শিরোনাম
আমাদের ডেস্ক : | ১২:৩৩ পিএম, ২০২০-০৮-২৪
দুর্ভোগের যেন শেষ নেই কালুরঘাট সেতুর।প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ পথচারির যোগাযোগের মাধ্যম এ একটা সেতু। এই সেতুর মধ্যমে প্রতিদিন কয়েক লাখ মানুষ প্রতিনিয়ত যাতায়াত করে থাকেন। চট্টগ্রাম শহরের সাথে সংযুক্ত এই সেতুটি বোয়ালখালীসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের কয়েক লাখ মানুষ ব্যবহার করে কর্মস্থলে যান। একমুখি সেতু হওয়ায় একপাশ থেকে গাড়ি উঠলে অন্যপাশে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়। তাছাড়া অধিকাংশ মানুষ পায়ে হেটেই ব্রিজ পার হয়। এতে অনেক সময় দুর্ঘটনার স্বীকার হয়ে থাকেন। সেতু পার হতে গিয়ে কত মানুষ যে মৃত্যু বরণ করেছে তার সঠিক তথ্যা কারো কাছে জানা নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, সেতুর মাঝখানে রেলিং ভেঙ্গে পড়ে আছে অনেকদিন ধরে, ভেঙ্গে গেছে বেষ্টনীর অধিকাংশ গাছ। এতে করে যে কোন সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। গত (১৩-২৩ জুলাই) রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ১০দিন সেতু বন্ধ রেখে ৫২ লক্ষ টাকার সংস্কার করা হয়েছিলো যা শুধু মাত্র লোক দেখানো সংস্কার বলে ক্ষোভ জানিয়েছে এলাকার অনেকেই। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখতে গত ২১ জুলাই বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রাম এর জেনারেল ম্যানেজারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এডভোকেট সেলিম চৌধুরী। এই সেতু নিয়ে দুর্ভোগের শেষ নেই মানুষের, নতুন সেতুর জন্য কয়েকযুগ ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করে আসলেও অদৃশ্য কারণে তা এখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি। নতুন একটি ব্রিজ তৈরি হলে বোয়ালখালী উপজেলা সহ মোহরা, কালুরঘাটের মানুষ অনেক উপকৃত হবে সেই সাথে দক্ষিণ চট্রগ্রামের সাথে বহদ্দারহাট পটিয়া হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত চলাচল পথ উন্নত হবে, কালুরঘাট সেতুর উপর নতুন আরেকটি ব্রিজ তৈরি হলে শাহ আমানত তৃতীয় কনর্ফুলী সেতুর উপরও চাপ একটু কমবে, অথচ প্রতি বারেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে এই সেতুটিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। জানা যায়, ১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বার্মা ফ্রন্টের সৈন্য পরিচালনা করার জন্য কর্ণফুলী নদীতে ব্রিজ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ১৯৩০ সালে ব্রুনিক অ্যান্ড কোম্পানি ব্রিজ বিল্ডার্স নামে একটি সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সেতুটি নির্মাণ করে। মূলত ট্রেন চলাচলের জন্য ৭০০ গজ লম্বা সেতুটি ১৯৩০ সালের ৪ জুন উদ্বোধন করা হয়। পরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পুনরায় বার্মা ফ্রন্টের যুদ্ধে মোটরযান চলাচলের জন্য ডেক বসানো হয়। দেশ বিভাগের পর ডেক তুলে ফেলা হয়। পরে ১৯৫৮ সালে সব রকম যানবাহন চলাচলের যোগ্য করে সেতুটির বর্তমান রূপ দেওয়া হয়। বৃটিশ আমলে নির্মিত ব্রিজটির রয়েছে ২টি এব্যাটমেট, ৬টি ব্রিক পিলার, ১২টি স্টীল পিলার ও ১৯টি স্প্যান।
গুইমারা প্রতিনিধি :: : রাউজানে পুকুরে নেমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মোহাম্মদ রামিম (১৬) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হ...বিস্তারিত
রামু প্রতিনিধি : : বিসর্জন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননী...বিস্তারিত
রাউজান প্রতিনিধি : : রাউজানে পুকুরে নেমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মোহাম্মদ রামিম (১৬) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হ...বিস্তারিত
মীরসরাই প্রতিনিধি : : মিরসরাই উপজেলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের আগুনে তিনটি বসতঘর পুড়ে গেছে। বুধবার (৫ অক্টোবর) রা...বিস্তারিত
পেকুয়া প্রতিনিধি : কক্সবাজারের পেকুয়ায় কেয়া ডেন্টাল কেয়ারে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালিয়েছে একদল দুর্বৃত্ত। বুধব...বিস্তারিত
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : : সীতাকুণ্ডের কুমিরায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু। অবস্থা এমন যে একটি গ্রামের ঘরে ঘরে জ্বর। আর এসব জ্বর ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited