শিরোনাম
স্টাফ রিপোর্টার : | ০৫:১৪ পিএম, ২০২২-০৪-৩০
পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে নাড়ির টানে চট্টগ্রাম ছাড়ছে মানুষ। ধীরে ধীরে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে কোলাহলমুখর নগর।
বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া যাত্রা চলছে বিরামহীন। চট্টগ্রাম রেলস্টেশন ও বাস টার্মিনালে ঘরমুখো মানুষের উপচেপড়া ভিড়। প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে ১৬টি ট্রেন যাত্রী নিয়ে দেশের বিভিন্ন রুটে ছুটে যাচ্ছে। মাঝেমধ্যে ঘটছে শিডিউল বিপর্যয়ও।
কদমতলী আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল, অক্সিজেন মোড়, স্টেশন রোড, বিআরটিসি, অলঙ্কার, একে খান এবং সিটি গেইট এলাকার বাস কাউন্টারগুলোতে ভোর থেকে রাত অবধি ভিড় করছেন ঘরমুখো মানুষ। সহজে মিলছে না টিকিটও। বাস কাউন্টারে অন্যান্যবারের মতো এবারও বাড়তি দাম নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। তবুও দুর্ভোগ মাড়িয়ে সবাই যেতে চান গ্রামের বাড়িতে। তাই নিচ্ছেন ঝুঁকি। ট্রেন-বাসের ছাদে বসে অনেক যাত্রীকে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে। জিআরপি পুলিশ এবং আরএনবির সদস্যরা যাত্রীদের ট্রেনের ছাদে উঠতে নিষেধ করলেও কেউ শুনছে না কারও কথা।
চট্টগ্রাম জেলা রেলওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, ঈদে যাত্রীরা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে, সেজন্য জিআরপি পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। ট্রেনের ছাদে ভ্রমণে যাত্রীদের সতর্ক করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিজয় এক্সপ্রেস, চট্টলা এক্সপ্রেসসহ বিভিন্ন ট্রেনের ছাদে ঝুঁকিপূর্ণ ভ্রমণকারী ৩৭ জনকে জরিমানা করা হয়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৩ মে মঙ্গলবার ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। ঈদের ছুটি রোববার (১ মে) থেকে শুরু হলেও বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) অফিস শেষে বিকাল থেকেই মানুষ বাড়ি ফিরতে শুরু করে। শুক্রবারও (২৯ এপ্রিল) বাস-ট্রেন ছিল যাত্রীতে ভরপুর। শনিবার (৩০ এপ্রিল) ও রোববার (১ মে) ঈদযাত্রার শেষদিনে ট্রেন-বাস সর্বত্র ভিড় আরো বাড়ছে বলে জানান চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার রতন কুমার চৌধুরী এবং বাস কাউন্টারের ব্যবস্থাপকরা। যারা আগে টিকিট পাননি, তারা এক কাউন্টার থেকে ছুটছেন অন্য কাউন্টারে। ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলামুখী যাত্রীদের চাপে পরিবহন সংস্থাগুলো অতিরিক্ত বাস পরিচালনা করছে।
এদিকে শনিবার (৩০ এপ্রিল) থেকে চট্টগ্রাম-হাতিয়া রুটে প্রতিদিন চলাচল করবে বিআইডব্লিউটিসি’র জাহাজ। এছাড়া কুমিরা থেকে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া রুটে ডাবল ট্রিপও চলছে। ঈদ উপলক্ষে চট্টগ্রাম-হাতিয়া রুটে ঈদের দিন ছাড়া ৭ মে পর্যন্ত প্রতিদিন একটি করে জাহাজ চালানাে হবে। জাহাজ দুটির মধ্যে এমভি বার আউলিয়ার যাত্রী ধারণক্ষমতা ১ হাজার ও এমভি তাজউদ্দিনের ধারণক্ষমতা ৮৫০ জন। কুমিরা-সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া রুটে প্রতিদিন চলাচল করে ৫০০ আসনের এমভি আইভি রহমান। গত সপ্তাহ থেকে এ রুটে ডাবল ট্রিপ চালানাে হচ্ছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি চট্টগ্রামের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মােহাম্মদ ফয়সাল আলম চৌধুরী।
স্টাফ রিপোর্টার : : নতুন করে কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে না। সলিমপুরে পাহাড় ব্যবস্থাপনার জন্য, কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খ...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : : হানিফ পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুটি সিএনজি অটোরিকশা, মিনিবাস ও মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : : বিজয়া দশমীর আনুষ্ঠানিকতা শেষে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে প্রতিমা বিসর্জন শুরু হয়েছে। ব...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের জীবাণু পাওয়া গেছে। শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ১...বিস্তারিত
খবর বিজ্ঞপ্তি : চট্টগ্রাম নগরীর আসকার দীঘির পাড়ে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর ৩৮৮তম শাখার উদ্বোধন করা হয়ে...বিস্তারিত
খবর বিজ্ঞপ্তি : বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল (অনার্স-মাস্টার্স) মাদ্রাসার ৪০তম বার্ষিক সভা ও নির্বাচিত বেসরকারী মাদ্রা...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited