ই-পেপার | শুক্রবার , ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
×

স্যানিটেশন নির্মাণে সিডিএ,ওয়াটার এইড বাংলাদেশ,ডিএসকে এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

দাতা সংস্থা ওয়াটার এইড বাংলাদেশের আর্থিক ও কারিগরী সহযোগিতায়, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থ্যা দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) ২০০০ সাল থেকে চট্টগ্রাম শহরে ছিন্নমূল ও বস্তিবাসীদের পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়নের লক্ষ্যে নানামুখী কর্মসূচী পরিচালনা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় সংস্থাদ্বয় এপ্রিল ২০১৮ থেকে মার্চ ২০২৩ ইং পর্যন্ত ‘ওয়াশ ফর আরবান পুওর’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। প্রকল্পটির ২য় মেয়াদ এপ্রিল ২০২৩ শুরু হয়ে মার্চ ২০২৬ পর্যন্ত চলবে বলে আশা করা যায়।

এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, ওয়াটার এইড বাংলাদেশ ও দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) এর মধ্যে স্যানিটেশন ও পাবলিক টয়লেট নির্মাণ, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত ত্রিপাক্ষিক সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে ৭টি অত্যাধুনিক পাবলিক টয়লেট নির্মিত হয়।

এগুলো অত্যন্ত দক্ষতার সহিত পরিচালিত হয়ে আসছে যা চট্টগ্রাম নগরের সংস্থাদ্বয়ের সেবার মান বৃদ্ধি করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় ৫ই জুন ২০২৩ চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(সিডএ),ওয়াটারএইড বাংলাদেশ ও দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে)এর মধ্যে ত্রিপাক্ষিক পাবলিক টয়লেট নির্মাণ,ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ফলে বিদ্যমান পাবলিক টয়লেটসমূহকে মডেল পাবলিক টয়লেট’-এ রূপান্তরের মাধ্যমে নগরবাসীর কাঙ্খিত সেবা নিশ্চিত করার এক অনন্য দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করবে।

অনুষ্ঠানে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন সিডিএ এর সচিব মোহাম্মদ মিনহাজুর রহমান,পরিচালক কর্মসূচী ও পলিসি এ্যাডভোকেসি ওয়াটার এইড বাংলাদেশ এর পার্থ হেফাজ সেখ,পরিচালক (ওয়াশ ) দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) এর এম.এ হাকিম।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রোগ্রাম লিড-ইউনিভার্সেল এক্সেস (ওয়াটারএইড বাংলাদেশ)এর বাবুল বালা প্রোগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার(ওয়াটার এইড বাংলাদেশ) এর তানজিল আহমেদ, ম্যানেজার আরবান স্যানিটেশান এন্ড রেজিলিনিয়াস এর জাহেদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সিডিএ ও ডিএসকে’র উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে পাবলিক 4 টয়লেট কার্যক্রম পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশানের মাধ্যমে তুলে ধরেন, ডিএসকের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে ডিএসকে’র প্রকল্প ব্যবস্থাপক আরেফাতুল জান্নাত প্রকল্পের বিভিন্ন কর্মকান্ড উপস্থাপন পরবর্তী আগামী দিন গুলোতে এভাবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম ওয়াসা, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ডি.সি অফিস, শিক্ষা বিভাগ এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে সাথে নিয়ে কাজ করতে পারার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।