বিভাগীয় পর্যায়ে জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরীসহ ৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী। অন্যান্যরা হচ্ছে-কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম, বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সার্ভেয়ার মোঃ জামাল উদ্দিন ও অফিস সহায়ক মোঃ রফিকুল ইসলাম। চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে তাদের হাতে শুদ্ধাচার পুরস্কার (২০২২-২০২৩)-হিসেবে ফুল, ক্রেস্ট ও সনদ পত্র তুলে দেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ আমিনুর রহমান এনডিসি।
শুদ্ধাচার পুরস্কার হিসেবে তারা প্রত্যেকে এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থও পাবেন। সরকারি কর্মচারিদের শুদ্ধাচার চর্চায় উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি অর্থবছরে শুদ্ধাচার চর্চার নিমিত্তে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোঃ আনোয়ার পাশা, জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান (চট্টগ্রাম), ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি (বান্দরবান), মোঃ শাহগীর আলম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মোঃ কামরুল হাসান (চাঁদপুর), দেওয়ান মাহবুবুর রহমান (নোয়াখালী), মোঃ আনোয়ার হোছাইন আকন্দ (লক্ষ্মীপুর), আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান (ফেনী), মুহম্মদ শাহীন ইমরান (কক্সবাজার), মোহাম্মদ মিজানুর রহমান (রাঙামাটি) ও মোঃ সহিদুজ্জামান (খাগড়াছড়ি)। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ আমিনুর রহমান এনডিসি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। বিগত ২০০৮ সালে নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণসহ সরকারী সকল সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে তিনি দিন বদলের সনদের কথা বলেছেন। তাঁর নেতৃত্বে আমরা ইতোমধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পৌঁছে গিয়েছি। আগামী ২০২৩ সালে এসডিজি অর্জন ও ২০৪১ সালে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ অত্যন্ত জরুরী। এজন্য নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
