শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক | ০৭:৩৯ পিএম, ২০২০-১২-০১
বাংলাদেশ প্রবেশ করছে বুলেট ট্রেনের যুগে। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে চলাচল জন্য নেওয়া প্রকল্পটির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ।
নকশা তৈরির কাজও শেষ পর্যায়ে। উচ্চগতির এ রেলসেবা চালু হলে ৬ ঘণ্টা নয়, ননস্টপে মাত্র ৫৫ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়া যাবে।
ট্রেনটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০০ কিলোমিটার গতিতে চলবে এবং দিনে প্রায় ৫০ হাজার যাত্রী পরিবহন করবে। এর জন্য একজন যাত্রীর ২ হাজার টাকার মতো ভাড়া গুনতে হবে। রুট ম্যাপ অনুযায়ী প্রস্তাবিত রেলপথে মোট ছয়টি স্টেশন রয়েছে। সেগুলো হলো: ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, ফেনী, পাহাড়তলী ও চট্টগ্রাম।
যদি এসব স্টেশনে ৩ মিনিট করে থামে তাহলে আরও ১৮ মিনিট সময় বেশি লাগবে। সেক্ষেত্রে ৭৩ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পৌঁছানো যাবে। আর যদি না থামে তাহলে ৫৫ মিনিটেই চট্টগ্রাম টু ঢাকা। তবে চূড়ান্ত অনুমোদনের পর থামবে কি থামবে না- এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের মার্চে অনুমোদন পাওয়া এ ট্রেনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ। চায়না রেলওয়ে ডিজাইন করপোরেশন এবং বাংলাদেশের মজুমদার এন্টারপ্রাইজ যৌথভাবে এ সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজটি করেছে। বর্তমানে এর বিশদ নকশা তৈরির কাজ চলছে। যার জন্য ব্যয় হবে শত কোটি টাকার বেশি। জানুয়ারির মধ্যে প্রকল্পটির নকশা তৈরির কাজও শেষ হবে।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী সুবক্তগীন জানান, ডিসেম্বরের দিকে চায়না রেলওয়ে ডিজাইন করপোরেশনের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে এসে নকশা চূড়ান্ত অনুমোদন করবেন। তারপর ব্যায়ের বিষয়টি নির্ধারণ করে প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদনের জন্য যাবে। অনুমোদন পাওয়ার পর কাজ শুরু হবে।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রুটের ৩২১ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। তবে উচ্চগতির রেলপথটি আগের রেলপথের চেয়ে প্রায় ৯৪ কিলোমিটার কম হবে। এক্ষেত্রে উচ্চগতির রেলপথ দাঁড়াবে ২২৭ কিলোমিটার।
বর্তমানে ঢাকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, ফেনী, পাহাড়তলী ও চট্টগ্রাম পর্যন্ত রেলপথের দূরত্ব দাঁড়ায় ৩২১ কিলোমিটার। উচ্চগতির ট্রেনের জন্য ঢাকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়াও কুমিল্লা রুটটি ব্যবহার করা হবে না, সরাসির ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ তারপর কুমিল্লা হয়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে বুলেট ট্রেন। এক্ষেত্রে ৯৪ কিলোমিটার পথ কম পাড়ি দিতে হবে ট্রেনটির।
প্রকল্পটির জন্য ৬৬৮ দশমিক ২৪ হেক্টর জমির প্রয়োজন হবে, ফলে এটি বাস্তবায়নে রেলওয়েকে ৪৬৪ দশমিক ২ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে।
প্রকল্পের পরিচালক মো. কামরুল আহসান বলেন, প্রকল্পটির ডিজাইনের কাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে। ডিজাইন চূড়ান্ত অনুমোদন হলে ব্যয়ের বিষয়ে জানা যাবে। বুলেট ট্রেনটি চালু হলে চট্ট্রগাম-ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার চিত্রই পাল্টে যাবে। ননস্টপে মাত্র ৫৫ মিনিটে ও স্টেশনে থামলে ৭৩ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়া যাবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : নগরীতে পুলিশ টহল ও চেকপোস্ট বাড়ানো হয়েছে। এসব চেক পোস্টে গাড়ি দাঁড় করিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। স...বিস্তারিত
নিজস্ব প্রতিবেদক : চট্টগ্রাম বিভাগে করোনা ভাইরাসের টিকা সরবরাহ কার্যক্রম প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে খসড়া তাল...বিস্তারিত
আলমগীর মানিক, রাঙামাটি : মূসক নিবন্ধন গ্রহন ও দাখিল সংক্রান্ত সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদানে কাস্টম এক্সাইজ ও ভ্যাট, রাঙামাটি...বিস্তারিত
চন্দনাইশ প্রতিনিধি : : চন্দনাইশ উপজেলার বৈলতলী ইউনিয়নে চন্দনাইশ থানা পুলিশ ও কমিউনিটি পুলিশিং এর আয়োজনে ওপেন হাউজ ডে অন...বিস্তারিত
হাটহাজারী প্রতিনিধি : : হাটহাজারী মডেল থানায় গত ১০ জানুয়ারি ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাটহা...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস : : আগামীকাল ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2021 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited